গত আইপিএলে দুর্দান্ত পারফর্ম করে জাতীয় দলে ডাক পেয়েছিলেন রিঙ্কু সিং। দেশের জার্সিতে নিজেকে প্রমাণও করেছেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। ফলে সকলের আশা ছিল আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বিমানে উঠবেন এই তরুণ ক্রিকেটার।
বিশ্বকাপে
যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে বসবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, আগামী ১ মের এর মধ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করতে হবে দলগুলোকে। সেই ধারাবাহিকতায় এবার দ্বিতীয় দল হিসেবে বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণা করল দক্ষিণ আফ্রিকা।
সবার আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল নিউজিল্যান্ড। জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কেইন উইলিয়ামসনের ওপরই আস্থা রাখছে কিউইরা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অভিজ্ঞতায় ঠাসা নিউজিল্যান্ড দলের অধিনায়ক করা হয়েছে তাকেই।
সাদা বলের দুই ফরম্যাটে জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার গ্যারি কারস্টেন এবং টেস্ট দলের জন্য অস্ট্রেলিয়ার জেসন গিলেস্পিকে প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
আগামী ১ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে মাটিতে বসবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। আসন্ন এই বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে আলাদা গ্রুপে খেলবে বাংলাদেশ ও ভারত।
আসন্ন আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দূত নিযুক্ত হলেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার যুবরাজ কিং।
গত কয়েক মাস ধরে ভারতীয় গণমাধ্যমে গুঞ্জন চলছে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল থেকে বাদ পড়তে যাচ্ছেন বিরাট কোহলি। কিন্তু চলতি আইপিএলে বেঙ্গালুরু হারলেও ব্যাট হাতে চার-ছক্কার ঝড় তুলে যাচ্ছেন এই কিংবদন্তি ব্যাটার। তাই এবার কোহলিকে দিয়ে বিশ্বকাপে ওপেন করানোর কথা ভাবছেন নির্বাচকরা।
চলতি বছরের জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আমেরিকার মাটিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর অনুষ্ঠিত হবে। ক্রিকেট বিশ্বকাপের এ ফরমেটে ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি ২০টি দল অংশগ্রহণ করবে এ আসরে। তাই এরই মধ্যে বিশ্বকাপের পরিকল্পনা শুরু করেছে বাংলাদেশ দল।
আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে অবসর ভেঙে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরেন মোহাম্মদ আমির ও ইমাদ ওয়াসিম। অবসর ভেঙ্গে ফেরার ঘোষণার পরপরই অনুশীলন ক্যাম্পে ডাক পেয়েছিলেন তারা।
আগামী জুনে মাঠে গড়াবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সম্প্রতি ২০ ওভারের ফরম্যাটের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করছে বাংলাদেশ। নিজেদের সবশেষ পাঁচ সিরিজের তিনটিতেই জয় পেয়েছে টাইগাররা। অন্যদিকে একটি সিরিজে ড্র বিপরীতে পরাজয় দেখেছে কেবল একটি সিরিজে।