শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর রাজধানীসহ সারা দেশে প্রায় দেড় হাজার ভাস্কর্য, রিলিফ ভাস্কর্য, ম্যুরাল ও স্মৃতিস্তম্ভ ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও উপড়ে ফেলা হয়েছে। এসব ভাস্কর্য ও ম্যুরালের বেশির ভাগই ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের, স্বাধীনতাসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধকেন্দ্রিক। ধ্বংস করা হয়েছে ময়মনসিংহের শশীলজের ভেনাসের মূর্তি, সুপ্রিম কোর্টের থেমিস ও শিশু একাডেমির দুরন্ত ভাস্কর্যটিও।
ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রধান ফটক সংলগ্ন ‘মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব’ ম্যুরালসহ ক্যাম্পাসে অবস্থিত শেখ মুজিবুর রহমানের তিনটি এবং শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেলের দুইটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভেঙে ফেলা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেসবের স্থিরচিত্র ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।
নারায়ণগঞ্জে জিয়াউর রহমানের ম্যুরাল ভাঙার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।শুক্রবার (৫ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে তিনি এই নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শরীয়তপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ২০ ফিট উচ্চতার ম্যুরাল উদ্বোধন করা হয়েছে।
নোয়াখালীতে জেলা পুলিশ লাইন্সে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার (২২ জুলাই) বিকেলে ‘চেতনায় বঙ্গবন্ধু’ ম্যুরালটি উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
ইবি প্রতিনিধি: ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছে ইসলামী বিশ^বিদ্যালয় (ইবি) প্রশাসন। রবিবার সকাল দশটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন ‘মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব’ ম্যুরালে এ শ্রদ্ধাঞ্জলি করা হয়।
ইবি প্রতিনিধি:‘একজন মানুষ হিসেবে সমগ্র মানব জাতি নিয়ে আমি ভাবি। একজন বাঙালি হিসেবে যা কিছু বাঙালিদের সাথে সম্পর্কিত তা আমাকে গভীরভাবে ভাবায়।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দুইটি ম্যুরাল উদ্বোধন করা হয়েছে।
প্রধান ফটকে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালের পর এবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।
