ক্ষমার মহান বার্তা নিয়ে সমহিমায় হাজির হয়েছে রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস পবিত্র মাহে রমজান। দেশের আকাশে দেখা মিলেছে মুমিনের হৃদয়ে প্রহর গোনা রমজানের একফালি চাঁদ।
রাসুল
মুসলমানদের জন্য অন্যতম বরকতময় একটি রাত শাবান মাসের ১৪ তারিখের দিবাগত রাত। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশে যা ‘শবেবরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
মহানবি (সা.) তার উম্মতকে সবসময় এমন উপদেশ দিতেন, যা তাদের ইহকাল ও পরকালের জন্য কল্যাণকর।
মানবজীবনে সুখ ও দুঃখ অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। কোরআনের ভাষ্যমতে মানুষকে নানাভাবে পরীক্ষা করা হয়। এমনকি যুগে যুগে মানুষকে সৎপথ প্রদর্শনকারী নবী-রাসুলরাও কঠিন বিপদের মুখোমুখি হয়েছেন।
ইফতার সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে সুস্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে। এখানে তা তুলে ধরা হলো :
জীবনের প্রয়োজনে সমাজের মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করতে হয়। চালচলনে, কথাবার্তায় ও ওঠাবসায় আমরা নানা রকম ভুল করে থাকি। মানুষ ভুলত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। তবে বিচক্ষণ মানুষ অন্যকে দেখে নিজের ভুলত্রুটি সংশোধন করে নেয়।
রাসুল (সা.)-এর আদরের দুলালি ফাতেমা (রা.)-এর জীবনযাপন ছিল অত্যন্ত সাদাসিধে। রাসুল (সা.) তাঁর এই মেয়েকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন। তিনি জান্নাতে নারীদের নেতা হবেন।
সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করা সুন্নাত। আর খেজুর দিয়ে ইফতার করা মোস্তাহাব। চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, খালি পেটে মিষ্টি বস্তু পাকস্থলীর জন্যে খুবই ফলপ্রসূ।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যেসব খাবার গ্রহণ করেছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। আজকের বিজ্ঞানের গবেষণা-এষণায় বিমূর্ত হচ্ছে রাসুল (সা.)-এর খাবারগুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর প্রয়োজনীয়তা।