‘পেটে আছে তো মুখে আসছে না’—এমন পরিস্থিতিতে কমবেশি সবাই পড়েন। দুর্বল স্মৃতিশক্তির অনেকেই হতাশায় ভোগেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, সুষম খাদ্য গ্রহণ এবং সুস্থ জীবনধারা স্মৃতিশক্তি ক্ষুরধার রাখতে অনেক উপকারী। স্মৃতিশক্তি ঠিকঠাক রাখার আছে নানা উপায়।
স্মৃতিশক্তি
বর্তমানে আমরা এমন একটি যুগে বাস করছি, যেখানে যেকোনো তথ্যই সহজলভ্য। সংবাদপত্র, শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ইত্যাদি নানা স্থানে যেকোনো তথ্য যেকোনো সময় পাওয়া যাচ্ছে।
কিছুক্ষণ আগে কি করেছেন বা কি কথা বলেছেন, একটু পর তা ভুলে গেছেন। কিংবা গতকাল কী খেলেন তা আজই ভুলে গেলন! বেশ তবে খাবার খেয়েই বাড়িয়ে নিন স্মরণ করার শক্তি। স্মৃতিশক্তি বাড়াতে নানান রকম কৌশল ও চর্চার কথা বলা হয়।
একাধিক গবেষণার পর চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা জানিয়েছেন, আজকের ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে শরীর বাঁচাতে বেদানার রসের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে বেদানার ভিতরে উপস্থিত ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আরও নানাবিধ শক্তিশালী উপাদান দেহে প্রবেশ করা মাত্র প্রতিটি কোষ, শিরা এবং উপ-শিরাকে, সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর ক্ষমতাকেও বাড়িয়ে তোলে।
আলঝাইমার বা ডিমেনশিয়ার প্রাথমিক লক্ষণ হলো স্মৃতিশক্তি হ্রাস। এই লক্ষণগুলো ভুক্তভোগীর প্রতিদিনের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে সনাক্ত করা যায়।