চীনের উহান থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে তিন বছরে ৬৯ লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আক্রান্ত হয়েছেন ৭০ কোটির বেশি মানুষ। ভাইরাসটির টিকা আবিষ্কার এবং প্রয়োগ শুরুর পর এটি নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে শুরু করে
স্বাস্থ্য
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া এই সময়ে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩ জন।
করোনা ভাইরাসের অমিক্রন ধরনের উপধরন জেএন.১ শনাক্ত হয়েছে দেশে। রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, ৫ ব্যক্তির শরীরের নমুনা পরীক্ষায় জেএন.১ শনাক্ত হয়েছে।
দেশে বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি।
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরো ১ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ জনে।
দেশে মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি।এ সময় নতুন করে ১৬ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
সাত দিনের মধ্যে দেশের সব হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ব্লাড ব্যাংকের তথ্য দিতে নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৩৩ জন। এই সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি। আর চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের।
দেশে সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি।এ সময় নতুন করে ৩৬ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
হার্ট বা হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালিত হওয়ার জন্য হার্টে পর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহ দরকার হয়। হার্টে রক্ত সরবরাহকারী রক্তনালী যদি বন্ধ হয়ে যায় এবং এর ফলে যদি রক্ত হার্টে পৌঁছাতে না পারে, তাহলে হার্টের মাংসপেশিতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না। আর তখনই হয় হার্ট অ্যাটাক।
রাজধানীর মগবাজার আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫০ শতাংশ মূল্য ছাড়ে আধুনিক পদ্ধতিতে সুন্নতে খতনা চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে।
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ জনে।
দেশে শনিবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি।এ সময় নতুন করে ৩৬ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এক মাসের ব্যবধানে নমুনা পরীক্ষায় করোনা সংক্রমণ শনাক্তের হার প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ৭.০৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। ১২ ডিসেম্বর শনাক্তের হার ছিল ১.৪৭ শতাংশ। ওই দিন ৪০৮ জনের নমুনা পরীক্ষায় ছয়জনের সংক্রমণ ধরা পড়ে।
জাতিসঙ্ঘের স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেছেন, ছুটির দিনে জনসমাগম এবং বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভ্যারিয়েন্টের বিস্তারের কারণে গত মাসে (ডিসেম্বরে) কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ বেড়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শীতে তাপমাত্রা অনেকটাই কমে যায়। ফলে রক্তনালি সংকুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলে শরীর গরম রাখতে রক্ত দ্রুত চলাচল করে। যা হার্টের উপর বেশি চাপ তৈরি করে।