অধ্যাপক ড. মোঃ সেলিম তোহা
আগামীকাল ২১ আগস্ট কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার হিসেবে আমার দায়িত্ব পালনের মেয়াদকাল শেষ হতে যাচ্ছে। আমার অতি পরিচিতজনেরা জানেন আমি সবসময়ই প্রচার বিমুখ একজন মানুষ।
অধ্যাপক ড. মোঃ সেলিম তোহা
আগামীকাল ২১ আগস্ট কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার হিসেবে আমার দায়িত্ব পালনের মেয়াদকাল শেষ হতে যাচ্ছে। আমার অতি পরিচিতজনেরা জানেন আমি সবসময়ই প্রচার বিমুখ একজন মানুষ।
অধ্যাপক ডা. শামছুন নাহার
আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা
বাড়ন্ত মেয়ে বলতে যাদের বয়স ১৩ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে থাকে। যাদের কিছু শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন দেখা দেয়।
অধ্যাপক ড. মোঃ সেলিম তোহা, কোষাধ্যক্ষ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়.....
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তেল-গ্যাস-বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ ও তার স্ত্রী শিল্পী বড়ুয়া।
যশোরে করোনা আক্রান্ত হয়ে সিটি কলেজের অবসর প্রাপ্ত প্রফেসর আবদুস সামাদ খানের (৮৩)মৃত্যু হয়েছে।
অধ্যাপক ডা. শামছুন নাহার
আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা
বিভিন্ন প্রেক্ষাপট থেকে ধারণা করা হয়েছে করোনাভাইরাস গর্ভবতী মায়েদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা যায়, ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও ইবোলাভাইরাসের সময় গর্ভবতী মা ও বাচ্চাদের নানা সমস্যায় মৃত্যুর ঝুঁকি ছিল।
অধ্যাপক ডা. শামছুন নাহার
আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা
ছোট বেলায় আমাদের পাড়ায় দরবারের মা, ফৌজ নানার বৌকে দেখেছি। তার মাথা দিয়ে নাকি আগুনের হাওয়া বের হতো। সে রোদে আসতে পারত না। বুক ধড়ফড় লেগেই থাকত।
অধ্যাপক ডা. শামছুন নাহার
আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা
নারী তুমি আর দশজন মানুষের মতই স্বতন্ত্র। তুমি নারী এটাই তোমার গর্ব করার ব্যাপার। তোমার অনেক যোগ্যতা আছে। সংসার, বাচ্চা জন্ম ও লালন পালন অনেক কাজের মধ্যে একটি কাজ মাত্র। হয়তো পুরুষের মত হাত-পা ছুড়ে বল প্রয়োগের ক্ষমতা কম; কিন্তু অন্য কোন কিছুতেই তোমার ঘাটতি নেই। অনেক বাবা-মা নারীদের তাড়াহুড়ো করে বিয়ে দিয়ে ভাবে আমার দায়িত্ব শেষ।
বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ছোট ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আবদুল হাই মারা গেছেন।
অধ্যাপক ডা. শামছুন নাহার
আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা
প্রতিটি গর্ভধারণে মায়েদের রয়েছে মৃত্যুর ঝুঁকি। যদিও প্রেগন্যান্সি ফিজিওলোজিক্যাল ব্যাপার; তবুও যেকোনো মুহূর্তে মৃত্যুর মুখে পড়তে পারে। বাংলাদেশে মায়েদের মৃত্যুর পাঁচটি সাধারণ কারণ: