তীব্র ডলার সংকটে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও কয়লা আমদানি বাধাগ্রস্ত হওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। একদিকে তীব্র গরম, অন্যদিকে বিদ্যুৎ না থাকায় জনজীবনে ভোগান্তি চরমে উঠেছে। এতে দেশের শিল্প ও কৃষি খাতে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। পণ্যের দাম আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও কয়লা আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ১০ কোটি ডলার বরাদ্দ করেছে কয়লা ও গ্যাস আমদানির জন্য। এ অর্থ থেকে ইতোমধ্যে কয়লা আমদানির জন্য একটি এলসি খোলা হয়েছে। এ কয়লা চলতি মাসের শেষদিকে দেশে আসতে পারে।
আমদানি
বাজারে অস্বাভাবিকভাবে দাম বেড়ে যাওয়ায় সোমবার থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া হবে। সীমিত আয়ের মানুষের কষ্ট লাঘবসহ সকল ভোক্তার স্বার্থ রক্ষায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় ওমান ও কাতার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করা হয়। বিশ্ববাজারে এলএনজির দাম বেড়ে যাওয়ার পরও তুলনামূলক কম দামে এই দুই দেশ থেকে এলএনজি পাওয়া গেছে। সরবরাহ বাড়াতে কাতারের সঙ্গে নতুন করে আরেকটি চুক্তি করা হয়েছে।
দেশীয় সফটওয়্যার শিল্পকে সুরক্ষা দিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিদেশ থেকে আমদানিকৃত সফটওয়্যার শুল্ক ও মূসক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
বাজারে ভোক্তা পর্যায়ে পিঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমদানি করার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে থেকে কৃষি মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় ভারতীয় আমদানি নিষিদ্ধ ৫০ হাজার পিস ‘জীবন বিড়ি’ সহ এক যুবককে গ্রেফতার করেছে গোয়াইনঘাট থানা পুলিশ।
দাম না কমলে ভারত থেকে ফের পেঁয়াজ আমদানি করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এ সময় ব্যবসায়ীরা সরকার নির্ধারিত দাম আমলে না নেয়ায় অসন্তোষও প্রকাশ করেন তিনি।
আমদানি বন্ধের অজুহাতে দিনাজপুরের হিলিতে বেড়েই চলেছে দেশি পেঁয়াজের দাম। এক মাসের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ৪০ টাকা। বর্তমানে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। যা গত এক মাস আগে বিক্রি হয়েছিলো ৩
দেশ খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংস্বপূর্ণতা অর্জন করার পরও প্রতিবছর ৮০০ কোটি টাকার খাদ্যপণ্য আমদানি করতে হয়। এজন্য খাদ্য আমদানি ব্যয় কমাতে আগামী বাজেটে আমদানি প্রতিস্থাপন শিল্পায়নে (আইএসআই) জোর দেওয়ার কথা বলেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
শিগগিরই পিয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার। তিনি বলেন, কৃষকের স্বার্থ বিবেচনা করে পিয়াজ আমদানি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।