দক্ষিণ লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। হিজবুল্লাহ সদস্যদের এবং গ্রুপটির সাথে সম্পর্কিত স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে বলে শনিবার দাবি করেছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের হামলা
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নুসেইরাত শরণার্থী ক্যাম্পে গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল। শনিবার চার জিম্মিকে উদ্ধারে গাজার মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত শরণার্থী ক্যাম্পটিতে ব্যাপক হামলা চালায় তারা।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার একটি মসজিদে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
যুদ্ধবিরতি আলোচনা অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফায় দফায় দফায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বুধবার (৮ মে) এসব কথা জানায় গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হামলায় প্রতি ১০ মিনিটে একটি শিশু আহত কিংবা নিহত হচ্ছে।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে একটি আবাসিক ভবনে হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। হামলায় অন্তত ৩৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর অবিরাম হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১ হাজার ৪৯০ জনে দাঁড়িয়েছে।শুক্রবার (১৫ মার্চ) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর ড্রোন হামলায় দেশটির ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অন্তত তিন সদস্য নিহত হয়েছেন। শনিবার লেবাননের একাধিক নিরাপত্তা সূত্র ইসরায়েলি হামলায় প্রাণহানির এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের হামলায় ৯ হাজার ৬০০ শিশু নিহত হয়েছে।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হানাদার ইসরায়েলের নজিরবিহীন হামলায় অন্তত ৬০টি মসজিদ ধ্বংস হয়ে গেছে। সোমবার (১৩ নভেম্বর) স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ওয়াফার বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর হামলা শুরু হওয়ার পর থেকে হাসপাতাল, মসজিদসহ গাজার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় বোমা ফেলছে ইসরায়েল। সর্বশেষ উত্তর গাজার আল-সালাম মসজিদটি ধ্বংস করেছে ইসরায়েল।