অন্ধকারে ডুবে আছে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা। রাতের আঁধারে আলোর দেখা নেই। প্রচণ্ড গরমে পাখার বাতাস নেই। হাসপাতালের সরঞ্জামগুলোও বিদ্যুতের অভাবে অচল।
গাজায়
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত মানুষের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ২৭ হাজারে দাঁড়িয়েছে।
গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা ২৭ হাজার। এরমধ্যে ১২২ জন সাংবাদিক রয়েছেন। ইচ্ছাকৃত ভাবে ইসরায়েলের সেনা একাজ করেছে।জাতিসংঘের মানবাধিকার সংক্রান্ত এক সংস্থার বিশেষজ্ঞ এক বিবৃতিতে এ তথ্য দেন। সেখানে বলা হয়েছে, গাজা স্ট্রিপে ইসরায়েলের অভিযান শুরু হওয়ার পর অন্তত ১২২ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আহত আরো অনেক। হামাসও চারজন ইসরায়েলি সাংবাদিককে হত্যা করেছে।
ক্রমবর্ধমান সংঘাতের কারণে যদি আরো অনেক বেশি ফিলিস্তিনি রাফায় পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে অন্তত ২৬ হাজার ৮৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত ও ৬৪ হাজার ৪৮৭ জন আহত হয়েছেন।
গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযান সাময়িকভাবে বন্ধের জন্য অস্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে আজ শুক্রবার রায় দেবে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)।
নতুন বছরে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হামলার তীব্রতা বেড়েছে। অবরুদ্ধ উপত্যকায় দেশটির নির্বিচার হামলায় নিহতের সংখ্যা ২৫ হাজার ২৯৫ জনে পৌঁছেছে।
নতুন বছরে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হামলার তীব্রতা বেড়েছে। অবরুদ্ধ উপত্যকায় দেশটির নির্বিচার হামলায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় শনিবার এই তথ্য জানিয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নির্বিচারে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। ইতোমধ্যে ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরতায় প্রাণ হারিয়েছে ওই উপত্যকার ২৪ হাজার ৭৬২ জন। এর মধ্যে প্রায় ১৬ হাজারই নারী ও শিশু। জাতিসংঘের নারী বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে প্রতি ঘণ্টায় গড়ে দু’জন মাকে হত্যা করা হয়।
ফিলিস্তিনের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জাদ্দিন কাস্সাম ব্রিগেডের রকেট হামলায় গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে।