গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর তাণ্ডব বন্ধ হওয়ার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। গত ৭ অক্টোবর থেকে চলা সংঘাতে এখন পর্যন্ত ৩১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে।
গাজায়
পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষ্যে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বাসিন্দাদের জন্য ত্রাণ হিসেবে ২ হাজার টন খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রী পাঠিয়েছে বাংলাদেশসহ ৯ দেশ।
গাজায় অনাহারকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি প্রধান জোসেফ বোরেল।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় সোমবার থেকেই শুরু হয়েছে পবিত্র রমজান। ইবাদতসহ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মাসটি পালন করবেন সারা বিশ্বের মুসলিমরা। তবে এবারের রমজানে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা চিত্রটা যেন ভিন্ন।
সাইপ্রাসের লারনাকা বন্দর থেকে প্রায় ২০০ টন চাল ও ময়দা নিয়ে সরাসরি গাজার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে একটি জাহাজ।
তুরস্ক আকাশ ও সমুদ্রপথে গাজায় ৪০ হাজার টন মানবিক ত্রাণ পাঠিয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৮৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩১ হাজার। ইসরায়েলের এই হামলায় নিহতদের ৭২ শতাংশই নারী ও শিশু।
গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলের একজন ব্রিগেড কমান্ডার ও উগ্র ইসরায়েলি মন্ত্রী স্মোটরিচের চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে কমপক্ষে ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
ফিলিস্তিনের গাজায় এবার প্লেন থেকে ফেলা ত্রাণভর্তি বস্তার নিচে চাপা পড়ে অন্তত ১৫ জন হতাহত হয়েছে। এর মধ্যে তাৎক্ষণিকভাবে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বাকি ১০ আহত হয়েছে।