তালেবান নেতৃত্বের সাথে মুখোমুখি হতে পারে ভারত। রাশিয়ার নেতৃত্বাধীন কাবুল-সংক্রান্ত আলোচনার এই মঞ্চটিতে ভারত ছাড়াও রয়েছে, আমেরিকা, চীন, পাকিস্তান, ইরান, আফগানিস্তান এবং মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন দেশ। মস্কোয় ২০ তারিখের ওই বৈঠকে যোগ দেয়ার জন্য আমন্ত্রণ গেছে ভারতের পররাষ্ট্র দফতরে।
- শিক্ষক নিয়োগ দেবে মাভাবিপ্রবি
- * * * *
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
- * * * *
- বিশাল নিয়োগ দেবে মিনিস্টার
- * * * *
- পুতিন দুই দিনের ছফরে যাচ্ছেন চীনে
- * * * *
- একটি ভিসায় ছয় দেশ ভ্রমন করার সুযোগ
- * * * *
দিল্লি
আইপিএলের প্রথম কোয়ালিফায়ার ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালসকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে চেন্নাই সুপার কিংস। এ নিয়ে নবমবারের মতো ফাইনালে জায়গা করে নিল চেন্নাই।
ইতালির রাজধানী রোমে অনুষ্ঠিতব্য শান্তি সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তবে দিল্লি সেই সফরের অনুমতি দেয়নি।
আফগানিস্তানে রাষ্ট্রক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে তালেবান। রোববার তারা আনুষ্ঠানিকভাবে দেশটির রাজধানী কাবুল দখল করে। এখন নতুন সরকার গড়ার প্রক্রিয়া চলছে। আগামী দু’দিনের মধ্যে সরকার গঠনের কার্যক্রম শেষ হবে বলে জানিয়েছে তালেবান।
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে এক সমাবেশে মুসলিমবিরোধী স্লোগানের দায়ে দেশটির সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা দলের (বিজেপি) দিল্লি শাখার সাবেক মুখপাত্র অশ্বিনী উপাধ্যায়সহ মোট পাঁচজনকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে।
গত ২১ জুলাই শহিদ দিবসের ভাষণে কলকাতায় বসে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, দিল্লি গিয়ে তিনি শরদ পাওয়ার সহ অন্য নেতাদের সঙ্গে দেখা করবেন। সেদিন দিল্লিতে কনস্টিটিউশন ক্লাবে তৃণমূলের অনুষ্ঠানে শরদ পাওয়ার, রামগোপাল যাদব, পি চিদম্বরমরা এসেছিলেন।
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোটে বিজেপিকে বিপুল ব্যবধানে হারানোর পর এই প্রথম আজ সোমবার দিল্লি যাচ্ছেন মমতা ব্যানার্জি। বিকেলে তার দিল্লি পৌঁছানোর কথা।
এই প্রথম ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনকে টার্গেট করে বিরোধী দলগুলোকে সাথে নিয়ে নিজেকে ও তৃণমূলকে জাতীয় স্তরে তুলে এনে নরেন্দ্র মোদিকে চ্যালেঞ্জ জানানোর কাজটা করলেন মমতা।
বৃহস্পতিবার (২৭ মে) এক দিনে ভারতের দিল্লিতে ১৫৩ জন ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে সংক্রমিত রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর পরপরই দিল্লিতে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে মহামারী রোগ হিসেবে ঘোষণা করেছেন দিল্লির উপ–রাজ্যপাল অনিল বাইজাল। এ ছাড়া মহামারী রোগ আইন-১৮৯৭-এর আওতায় কিছু বিধিনিষেধ জারি করেন তিনি।
ভারতে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়ছে মারণ ব্যধি করোনাভাইরাস। সংক্রমণ আর মৃত্যু উভয়ই বাড়ছে।