দক্ষিণ কোরিয়ায় টানা দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে ভারী বৃষ্টি চলছে। দেখা দিয়েছে বন্যা ও ভূমিধস। তাতে অন্তত ২১ জন মারা গেছে। গত সাত বছরে দেশটিতে এত পরিমাণ বৃষ্টি হয়নি।
ধস
করোনা ভাইরাসের কারনে প্রায় চারমাস পর ৫ আগস্ট বুধবার থেকে দেশের অধস্তন আদালতে স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে জেড পাথরের খনিতে ভূমিধসের ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে এখন ১১৩ জন হয়েছে।
মিয়ানমারে একটি খনি ধসে অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন। উত্তর মিয়ানমারের কাচিন রাজ্যের হাকান্ত এলাকায় অবস্থিত একটি পান্নার খনি ধসে এ নিহতের ঘটনা ঘটে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলে বন্যা ও ভূমিধসে বেশ কয়েকজনের প্রাণহানি হয়েছে। গৃহহীন হয়েছেন হাজার হাজার লোক। সরকারি সংবাদ মাধ্যম বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছে।
চীনের উদ্ধারকারীরা পূর্বাঞ্চলীয় কোয়াংঝো শহরে ধসে পড়া একটি হোটেলের ভেতর থেকে চার জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
ব্রাজিলের সাও পাওলো রাজ্যে টানা বর্ষণে সৃষ্ট ভূমিধসে অন্তত ৪০ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
চীনের কুয়াংজো শহরে একটি হোটেল ধসে ৭০ জন আটকা পড়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
কাশ্মিরে তুষারধসে আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
এক দিনের মাথায় আবারো নারায়ণগঞ্জ শহরের বাবুরাইল এলাকায় একটি চার তলা ভবন ধসে পড়েছে।