ফের ‘লকডাউন’ পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে। আগামী দু’সপ্তাহ অর্থাৎ আগামীকাল সকাল ৬টা থেকে ১৬ মে থেকে ৩০ মে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সব বন্ধ রাজ্যে
পশ্চিমবঙ্গ
শুরু হল রাজ্যের মন্ত্রীদের শপথ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃতীয় মন্ত্রিসভা শপথ নিয়েছে। এদিন ৪৩ জন শপথ নিয়েছেন। এর মনে ২৪ জন ক্যবিনেট মন্ত্রী। কলকাতার ৭জন ও উত্তর ২৪ পরগনার ৭ জন মন্ত্রী। সংসদের ইতিহাসে ভার্চুয়ালি শপথ নেন অমিত মিত্র, ব্রাত্য বসু ও রথীন ঘোষ।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে টানা তৃতীয়বারের মতো শপথ নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার (৫ মে) স্থানীয় সময় সকাল পৌনে ১১টায় কলকাতার রাজভবনে শপথ নেন তিনি
আজ বুধবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বারের মতো শপথ নিতে চলেছেন মমতা ব্যানার্জি। করোনা আবহে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে অনাড়ম্বরভাবে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ নির্বাচনের আগে দলে দলে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি-তে যোগ দেওয়ার হিড়িক পড়ে গিয়েছিল। কিন্তু নীলবাড়ির লড়াইয়ে তাঁদের অধিকাংশকেই খালি হাতে ফিরতে হয়েছে। তবে বিপুল সাফল্য পাওয়ার পরও দলত্যাগীদের প্রতি উদারতা দেখালেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তৃতীয় বারের জন্য ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে বুধবার শপথ নেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম দফায় শুধু তাঁরই শপথ। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, বাকি মন্ত্রিসভার শপথ হতে পারে রবিবার, ৯ মে। তার আগে ৬ ও ৭ মে নব-নির্বাচিতদের বিধায়ক পদে শপথগ্রহণ।
বিজেপিকে পেছনে ফেলে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল ব্যবধানে জয়ী হয়েছে মমতা ব্যানার্জির দল তৃণমূল কংগ্রেস।
রুপালি পর্দার তারকা হয়েও সে ইমেজ কাজে আসেনি বহু প্রার্থীর। তবে সকলের ক্ষেত্রে তেমনটা ঘটেনি। উল্টা, ভোটবাক্সে চমক দিয়েছেন বেশ কয়েক জন তারকা প্রার্থী। এর মধ্যে প্রথম বার রাজনীতির ময়দানে পা রাখা কাঞ্চন মল্লিক, সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, লাভলি মৈত্র বা জুন মালিয়ার মতো টলিউড অভিনেতারা যেমন রয়েছেন।
নিজের বৃত্তে কমবেশি প্রায় সকলেই জনপ্রিয়। তবে রবিবার ভোটগণনার দিন যেন বাস্তবের কঠোর জমিতে আছড়ে পড়লেন টলিউডের বহু তারকা। নিজের বৃত্তের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতে পারলেন না টলিউডের বহু তারকাই। লাল, সবুজ বা গেরুয়া— শিবিরের রং যা-ই হোক না কেন, ভোটবাক্সে নিজেদের জনপ্রিয়তার প্রতিফলন ঘটাতে পারেননি তাঁরা।
তিনি নিজে নন্দীগ্রামে রাজ্য রাজনীতির জনপ্রিয়তম নেতাকে হারিয়েছেন। কিন্তু পূর্ব মেদিনীপুরে ‘গড়’ রক্ষার লড়াইয়ে হেরে গেলেন শুভেন্দু অধিকারী। নন্দীগ্রামে হেরেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমাণ করে দিলেন, অধিকারীদের নয় পূর্ব মেদিনীপুর আসলে তৃণমূলেরই।