মিয়ানমারের একটি জেডখনিতে ভূমিধসের ঘটনায় ২৫ জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। তবে এখনও ১৪ জন নিখোঁজ রয়েছেন। বার্তাসংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
ভূমিধসে
কোথাও মেঘ ভাঙা বৃষ্টি। কোথাও আকস্মিক বান। কোথাও প্রবল বর্ষণের জেরে ভূমিধস। রোববার রাত থেকে শুরু হওয়া ‘প্রকৃতির রোষে’ ভারতের হিমাচল প্রদেশ রাজ্যে মৃত্যুর সংখ্যা ৫০ ছুঁয়েছে।
মিয়ানমারে বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৫ জন নিহত হয়েছেন। ৪০ হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়েছে।শনিবার (১২ আগস্ট) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
চীনে প্রবল বর্ষণের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখনও নিখোঁজ ৮ জন।
ঢাকাসহ দেশের তিনটি বিভাগে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এতে পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধসের শঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
জর্জিয়ার একটি রিসোর্ট এলাকায় ভূমিধসে অন্তত ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছে আরো ৩৫ জন।
আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানে বন্যা ও ভূমিধসে ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৩১ জনই আফগানিস্তানের নাগরিক। বাকি ১৩ জন পাকিস্তানের।
ভারী বর্ষণের কারণে ভয়াবহ অবস্থা দেখা দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। রবিবার টানেলের নিচে আটকে পড়া আরও পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এতে বন্যা ও ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ জনে। খবর রয়টার্সের।
দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন আরও ১৪ জন। এছাড়া হাজারও মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে দক্ষিণাঞ্চলের পাহাড় ধসের আশঙ্কার কথা আগেই জানিয়েছিল আবহাওয়া অধিদফতর। তাই সেখান থেকে স্থানীয়দের সরে যাওয়ার পরামর্শও দেয়া হয়েছিল। কিন্তু নিজ বাসস্থান থেকে এখন সরে যেতে চাচ্ছে না তারা।