আন্তর্জাতিক বাজারে সব ধরনের খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় গত কয়েক মাস ধরেই দেশে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির প্রবণতা ছিল। চলতি বছর আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি হয়েছে সর্বোচ্চ।
মূল্যস্ফীতি
মূল্যস্ফীতির পাগলাঘোড়ার লাগাম টানা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমবে।
দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ, যা জুন মাসে ছিল ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ।বুধবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দেয়া জুলাই মাসের হালনাগাদ তথ্যে এসব জানানো হয়।
বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে এখন খাদ্যসহ সব পণ্যের দাম হুহু করে বাড়ছে। জ্বালানির দাম বাড়ায় পণ্য পরিবহণের খরচও বাড়ছে। এতে সব পণ্যের দাম আরও বেড়েছে।
বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরো জানিয়েছে, জুন মাস শেষে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ, যা গত নয় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। মঙ্গলবার মূল্যস্ফীতির এই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে পরিসংখ্যান ব্যুরো।
মূল্যস্ফীতি রেকর্ড ভেঙেছে প্রতিটি খাতেই। জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ যা তার আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ।মঙ্গলবার বিবিএসর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত জুন মাসের মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বা বিবিএসের হিসেবে দেশে এপ্রিল মাসে মূল্যস্ফীতি ছিলো ৬ দশমিক ২৯ শতাংশ, যা দেড় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। যদিও তাদের দাবি এ সময়ে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি আগের মাসের তুলনায় কমেছে।