বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় স্থায়ীভাবে বসবাস ও অপরাধ সংগঠনের জন্য কৌশলে ক্যাম্প ছেড়ে পালানোর সময় ২০ রোহিঙ্গাকে আটক করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। রোববার (৫ মার্চ) রাতে কক্সবাজারের উখিয়ার মরিচ্যা বাজার এলাকা থেকে এদের আটক করা হয়।
রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজার থেকে বাসে করে ঢাকায় আসার পথে সাতশ রোহিঙ্গাকে আটক করেছে পুলিশ। পরে এ সংশ্লিষ্ট সংস্থার মাধ্যমে ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হয় এসব রোহিঙ্গাদের
কক্সবাজারের টেকনাফ রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে মৌলভীবাজার জেলা সদরে যাওয়ার পথে শ্রীমঙ্গলে পুলিশের অভিযানে শিশু ও নারীসহ ১৬ জন রোহিঙ্গা আটক হয়েছে।
নোয়াখালীর ভাসানচর থেকে পালিয়ে আসা চার রোহিঙ্গা যুবককে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলার মুছাপুর বেড়িবাঁধ এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে নারী ও শিশুসহ ১৯ রোহিঙ্গাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী।বুধবার রাতে উপজেলার চর এলাহী ইউনিয়নের ফুল মিয়া চেয়ারম্যান বাজার সংলগ্ন খাল পাড় থেকে তাদের আটক করে স্থানীয়রা।
ভারত থেকে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকালে ২২ রোহিঙ্গাকে আটক করেছে র্যাব। আটককৃতদের মধ্যে ৮ জন পুরুষ, ১৪ জন নারী ও শিশু।
কক্সবাজার-বান্দরবান সীমান্তের নাইক্ষ্যংছড়ির গহীন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ চার রোহিঙ্গাকে আটক করেছে র্যাব।
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশেই পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পেয়েছে র্যাব। এ সময় ১০টি অস্ত্র ও বিপুল পরিমাণ অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ ৩ রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়।
মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষ তার উপকূলের কাছ থেকে প্রায় ২৭০ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আটক করেছে।