ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের হাতে ১৯৯ ইসরাইলি বন্দী রয়েছে বলে স্বীকার করেছেন ইসরাইল সেনাবাহিনীর শীর্ষ মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি।
হামাস
দশ দিনে গড়াল ইসরায়েল-হামাস সংঘাত। চলমান এই সংঘাতে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ৩ হাজার ৮০০ ছাড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে বিপুলসংখ্যক নারী ও শিশু রয়েছেন।
গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের হাতে ১২৬ জন ইসরাইলি বন্দী রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা শনিবার বলেছেন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলনের (হামাস) মধ্যে চলমান সংঘাত বিশ্ব অর্থনীতিতে ‘অনিশ্চয়তা সৃষ্টির আরও একটি উৎস হতে পারে’।
ইসরাইল-হামাস যুদ্ধের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গত এক সপ্তাহে অন্তত ১২ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও আটজন।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের প্রশংসা বা তাদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে দেওয়া পোস্টগুলো সরিয়ে দিচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডের মূল সংস্থা মেটা।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠি হামাস ও অবৈধ দখলদার ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত নিয়ে আবারও কথা বলেছে বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ চীন। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ‘অবিচারের’ ফল হলো এই যুদ্ধ।
গাজার প্রায় ১১ লাখ বাসিন্দাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। তাদের এই নির্দেশনার জবাব দিয়েছে ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস। তারা বলছে, ইসরায়েলের নির্দেশ মানা হবে না, গাজাবাসী তাদের ঘর ছেড়ে কোথাও যাবে না।
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর বোমাবর্ষণের প্রতিবাদে আল আকসা মসজিদ চত্বরে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে হামাস। শুক্রবারের (১৩ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে হামাস।
বিদ্যুৎ, খাবার, পানি ও জ্বালানি সরবরাহে অবরোধ তুলে নিতে হামাসের হাতে বন্দী সব ইসরাইলির মুক্তির দাবি তেল আবিবের।