অনেকেই হয়তো শরীরের বাড়তি মেদ নিয়ে চিন্তিত? আপনিও যদি তাদের মধ্যেই হন তাহলে নতুন বছরেই শুরু করে দিতে পারেন ওয়েট লস জার্নি। ওজন কমানোর কথা আসতেই অনেকেই ভাবেন দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকতে হবে কিংবা কঠোর ডায়েট করতে হবে।
ডায়েট
যারা মোটা বা যাদের অতিরিক্ত ওজন তাদের অনেকেই একটা অভিযোগ করেন যে, ডায়েট করে আর ব্যায়াম করেও শুকাতে পারছেন না তারা, বা ওজন নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
ডায়েট মানেই খাদ্যাভ্যাসে নানা পরিবর্তন। তেল আর মশলাদার খাবারকে ছুটি বলা। কিন্তু রোজ রোজ সেদ্ধ খাবার খেতে কারই বা ভালো লাগে?
বর্ষায় বিভিন্ন সংক্রমণ জাতীয় রোগবালাইয়ের প্রকোপ বাড়ে। বৃষ্টিতে ভিজে সর্দিকাশি হওয়া তো আছেই, সেই সঙ্গে পেটের গোলমালও লেগে থাকে। এ সময়ে সুস্থ থাকতে খাদ্যাভ্যাসে বদল আনা জরুরি।
করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনে আক্রান্ত হলে ডায়েটের দিকে অবশ্যই বিশেষ নজর দিতে হবে। কিন্তু যারা এখনও করোনায় আক্রান্ত হননি, তাদেরও বেশি করে প্ল্যানড ডায়েটের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।
ওজন কমানোর চিন্তাভাবনা থাকলেও সময়মতো নিজেকে সময় দিতে না পারায় সেই গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা হয়ে উঠছে না। তাই নতুন বছরের শুরু থেকেই শরীরে বাড়তি মেদ ছেঁটে ফেলার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করেই ফেলুন।
অল্প করে বারে বারে খাওয়ার বিকল্প নেই। মাঝে খিদে পেলে বাদাম, খেজুর জাতীয় ড্রাই ফ্রুটস বা স্যালাড রাখতে পারেন।
ওজন কমাতে ডায়েট ও ব্যায়ামের গুরুত্ব অনেক। তবে ডায়েট করার পরও অনেক সময় সেটি কাঙ্ক্ষিত ফল দেয় না।