আশা জাগাচ্ছে নাসার পারমাণবিক ঘড়ি। পরীক্ষার প্রথম ধাপ পেরিয়েছে এই যন্ত্র। আর তা উসকে দিচ্ছে সৌরজগতের বাইরে মহাকাশের দূরতম কোণে ভ্রমণের সম্ভাবনাকে। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা ২০১৯ সালের জুনে একটি কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করার সময় তার ভিতরে রেখে দিয়েছিল একটি ‘ডিপ স্পেস অ্যাটমিক ক্লক’।
মহকাশ
একটা ছবি তুলতে লেগে গেল ১২টা বছর! এ কি বিশ্বাসযোগ্য? বিশ্বাস কিন্তু করতেই হবে, কারণ যে কোনও ছবি নয়, মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সি অর্থাৎ মহাকাশের ছায়াপথের ছবি তুললেন ফিনল্যান্ডের জেপি মেটস্যাভেইনিও।
মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই বললেই চলে। সেই মহাশূন্যেই এ বার মুলাচাষ করে ফেলল আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ‘ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন’ (আইএসএস) নামের যে কৃত্রিম উপগ্রহ দীর্ঘ সময় ধরে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে, তাতেই এই চমকপ্রদ পরীক্ষায় সফল হয়েছে তারা।