উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। মানুষের স্বাভাবিক রক্তচাপ হলো ১২০/৮০ মিলিমিটার পারদ চাপ।
রক্তচাপ
সকালে উঠে মৌরি ভেজানো পানি পান করে অনেকেই দিন শুরু করেন।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে চোখে সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমাদের সারা শরীরের মতো চোখেও কিছু রক্তনালী আছে। দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ কারণে এই রক্তনালীগুলির ওপর চাপ বাড়ে।
উচ্চ রক্তচাপ যে শুধু হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায় তা নয়, রক্তবাহিকাগুলোরও ক্ষতি করে।
বয়স্কদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকে এ ধারণাটি সঠিক নয়। অল্প বয়সের মানুষের মধ্যে রক্তচাপের মাত্রা বাড়ছে। অপেক্ষাকৃত ২০ থেকে ৪০ বছরের কমেও এটি হতে পারে।
আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে কমবেশি সবার শরীরেই ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা ‘নীরব ঘাতক’, কখন বিপদ নিয়ে আসবে, তা টের পাওয়া দুষ্কর। এই একটা সমস্যা ডেকে আনে আরো হাজারটা রোগ। তাই এই রোগ থেকে সাবধান।
অনেকে বলেন, আমার ‘লো প্রেশার’, সব সময় রক্তচাপ কম থাকে। অনেকে এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন। আসলেই কি কারও লো প্রেশার বা নিম্ন রক্তচাপ থাকতে পারে? কেনই–বা হয়?
উচ্চ রক্তচাপ কমাতে অ্যারোবিক বা কার্ডিও ব্যায়াম কার্যকর। তবে নতুন একটি গবেষণায় দেখা গেছে, আরেকটি ব্যায়ামও উচ্চ রক্তচাপ কমাতে বেশ কার্যকর।
হাইপোটেনশন, নিম্ন রক্তচাপ নামেও পরিচিত। হাইপোটেনশন এমন একটি অবস্থাকে বোঝায় যেখানে ধমনির দেয়ালের বিরুদ্ধে রক্তের শক্তি স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৯০-৬০ মিলিমিটার অব মার্কারির নিচে থাকা একটি রিডিং সাধারণত কম বলে মনে করা হয়।