ইসলামে জুমাতুল বিদার গুরুত্ব অপরিসীম। জুমাতুল বিদা পবিত্র রমজানুল মোবারকের আখেরি জুমাকে বলা হয়।
ইসলাম
মাহে রমজান দানশীলতার শ্রেষ্ঠ মাস। এই মাসে দান-সদকাসহ সবরকম নেক আমলের প্রতিদান বহুগুণ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়। এছাড়াও দান-সদকা দ্বারা সম্পদে বরকত হয়। বিপদ-আপদ দূর হয়।
জুমার নামাজের আগে মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা গুরুত্বপূর্ণ ও আবশ্যকীয় একটি আমল। এ সময় কথা বলা বা গল্পে লিপ্ত থাকা নিন্দনীয় অপরাধ।
বিদায়লগ্নে পবিত্র রমজান। রমজানজুড়ে মুমিন তাঁর সাধ্যমতো আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি করেছে। এখন মুমিনের প্রত্যাশা হলো আল্লাহ যেন নিজ অনুগ্রহে তা কবুল করে নেন।
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলা ও তার প্রিয় হাবিব রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার জন্য দরুদ শরিফ বারংবার পাঠ একটি উত্তম মাধ্যম। এবং অন্তর পরিশুদ্ধির জন্য অন্যান্য ইবাদতের মতো দরুদ শরিফ পাঠও একটি উত্তম আমল।
কোরআনুল কারিম মানব জাতির হেদায়েতের মাধ্যম। এর মাধ্যমে মুক্তি অনুসন্ধান করা হয়। এতে রয়েছে আরোগ্য।
সালাতুল আওয়াবিন বা আওয়াবিন নামাজ হলো নফল নামাজের একটি প্রকার। এই নামাজ মাগরিবের পরে পড়া হয়। আওয়াবিন শব্দটি ফার্সি। এটি ‘আওয়াব’ শব্দ থেকে নির্গত। আভিধানিক অর্থ হলো খোদাভীরু।
আজ বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪ ইংরেজি, ২১ চৈত্র ১৪৩০ বাংলা, ২৪ রমজান ১৪৪৫ হিজরি। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের জন্য ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-
সব ধরনের সম্পদে জাকাত ফরজ হয় না। শুধু সোনা-রুপা, টাকা-পয়সা, পালিত পশু (নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী) এবং ব্যবসার পণ্যে জাকাত ফরজ হয়।
আজ বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪ ইংরেজি, ২০ চৈত্র ১৪৩০ বাংলা, ২৩ রমজান ১৪৪৫ হিজরি। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের জন্য ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-
শবে কদর বা লাইলাতুল কদর ইসলামে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ রাত। এই রাতে কোরআনুল কারিম নাজিল হয়েছে। শবে কদরের সম্মানে ‘সুরাতুল কদর’ নামে একটি পূর্ণাঙ্গ সুরাও আছে পবিত্র কোরআনে।
রোজা আল্লাহর একটি প্রিয় আমল। কোরআন ও হাদিসে রোজা ও রমজানের এমন কিছু পুরস্কারের বর্ণনা এসেছে, যা অন্য আমলগুলোর ক্ষেত্রে পাওয়া যায় না।
আজ মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০২৪ ইংরেজি, ১৯ চৈত্র ১৪৩০ বাংলা, ২২ রমজান ১৪৪৫ হিজরি। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের জন্য ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-
তানজানিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে ১০ বছর বয়সী বাংলাদেশি হাফেজ হুজাইফা। সে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে অবস্থিত তাহফিজুল কুরআন ওয়াস সুন্নাহ মাদরাসার ছাত্র। তার বাড়ি রংপুর।
আল্লাহতায়ালা জিন ও মানবজাতির জন্য তার কর্মের প্রতিদানস্বরূপ মৃত্যুর পর দুটি স্থান সৃষ্টি করে রেখেছেন। ১. নেককার বান্দা-বান্দিদের জন্য জান্নাত। ২. আল্লাহর নাফরমানদের জন্য জাহান্নাম।