টাইটান ট্রাজেডি ইস্যুতে সমালোচনার মুখে নেটফ্লিক্স

টাইটান ট্রাজেডি ইস্যুতে সমালোচনার মুখে নেটফ্লিক্স

ফাইল ছবি

টাইটানিক সাইটের চারপাশে ধ্বংসাবশেষের পাঁচটি বড় টুকরো শনাক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন কোস্টগার্ড। অভিযাত্রিকদের আর পাওয়ার আশা নেই বলে জানিয়েছে তারা। 

এ তথ্য সামনে আসার পরই যখন শোকে আচ্ছন্ন গোটা বিশ্ব, তখনই বিতর্কের জন্ম দিয়ে বসলো নেটফ্লিক্স। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের রোশানলে পড়তে হয়েছে এই ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মকে। খবর পিঙ্কভিলার।

মূলত, বৃহস্পতিবার সাগরে গভীরে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের পাশেই টাইটানের ধ্বংসাবশেষ শনাক্ত করে উদ্ধারকারী দল। এর আগে রোববার (১৮ জুন) ৫ আরোহী নিয়ে নিখোঁজ হয় টাইটান। আদৌ তাদের জীবিত উদ্ধার করা যাবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কায় ছিল গোটা বিশ্ব। এরই ঠিক একদিন পর ২০ জুন নেটফ্লিক্স প্রকাশ করে ফ্রিডাইভিং ডকুমেন্টারি ‘দ্য ডিপেস্ট ব্রেথ’-এর ট্রেলার। আর এ নিয়েই শুরু হয়েছে ঘোর সমালোচনা।

এটি মূলত অ্যালেসিয়া জেচিনির জীবনকাহিনী নিয়ে তৈরি একটি ডকুমেন্টারি। অ্যালেসিয়া ফ্রিডাইভিংয়ে বর্তমান বিশ্ব রেকর্ডের অধিকারী। নেটফ্লিক্সের প্রকাশিত এই ট্রেলারে দেখা যাচ্ছে, অ্যালেসিয়া জেচিনি সমুদ্রের গভীরে ডুব দিচ্ছেন। ফ্রিডাইভিং হলো একটি ডাইভিং কৌশল যেখানে গিয়ারের পরিবর্তে শ্বাস-প্রশ্বাসকে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে পানির নিচে টিকে থাকতে হয়।

ট্রেলারটি প্রকাশের পরই ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে নেটফ্লিক্স। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা বলছেন, নেটফ্লিক্স কর্তৃপক্ষের কি সময়জ্ঞান নেই? এমন একটি স্পর্শকাতর সময়েই এই ট্রেলার প্রকাশ করতে হলো?