মনোযোগ ঘাটতি এবং চঞ্চলতা বা হাইপারঅ্যাকটিভিটিকে বলা হয় ‘এডিএইচডি’। এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগের অবস্থা। এই রোগ লক্ষ লক্ষ শিশুকে প্রভাবিত করে এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত থাকতে পারে। এডিএইচডি-এর সমস্যার মধ্যে আছে সংমিশ্রণ যেমন মনোযোগ ধরে রাখতে অসুবিধা, হাইপারঅ্যাকটিভিটি এবং আবেগপ্রবণ আচরণ।
ঘাটতি
চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৫৫ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার। আমদানি ব্যয়ের চেয়ে রপ্তানি আয় কম হওয়ায় অর্থবছরের শুরুতেই বড় অঙ্কের এই বাণিজ্য ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
জ্বালানি তেল ও বিদ্যুতের ঘাটতি কমাতে সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী দেশে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং চলছে। কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং, তার সময়সূচি আগেই জানিয়ে দেয়া হয়।
আমদানির বিপরীতে বাড়ছে না রফতানি। ফলে চলতি অর্থবছরের শুরুতেই বড় অংকের বাণিজ্য ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে। একইসাথে চলতি হিসাব ও সামগ্রিক লেনদেনেও ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ।
বিদ্যুতের ঘাটতি মোকাবিলা করতে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের চার বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং তার সম্ভাব্য তালিকা তৈরি শুরু করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সোমবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমদানি ব্যয় বিপুল পরিমাণে বেড়ে যাওয়ায় অর্থবছরে দেশে ১৮ দশমিক ৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার চলতি হিসেবের ভারসাম্যে বা ব্যালেন্স অব পেমেন্ট (বিওপি) ঘাটতি হয়েছে।
শরীরে প্রয়োজনীয় নানা ভিটামিনের মধ্যে অন্যতম হলো ভিটামিন-ডি। বর্তমান সময়ে প্রমাণিত যে নানা শারীরিক সমস্যার পেছনে মূখ্য ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে শরীরে ভিটামিন-ডির ঘাটতি বা অপ্রতুলতা। ছোটবেলায় নিশ্চয়ই বইতে পড়েছেন—
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, চলতি অর্থবছরে দেশে খাদ্য ঘাটতির কোনও আশঙ্কা নেই। তিনি আজ সংসদে জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সংসদ সদস্য আলী আজমের টেবিলে উত্থাপিত এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দেশে ২০২০-২১ অর্থবছরে খাদ্যশস্যের কোনও ঘাটতি ছিল না। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরেও ঘাটতি হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই।
শিক্ষার ঘাটতি পূরণে সুনির্দিষ্ট বেশকিছু পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি । আজ শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চাঁদপুরে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি এ কথা বলেন।
বিগত সকল বাজেটের চেয়ে এ বাজেট বেশি ধরা হয়েছে। বাংলাদেশে উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন সংস্থা এবং দেশে থেকে ঋণ নিয়ে থাকে। তা কিছুটা স্বল্প মাত্রার আবার কিছু আছে অধিক মাত্রা। আবার অনেক দেশ আছে যারা বিনা সুদে ঋণ দিয়ে থাকে। তবে সেসব ঋণের পরিমাণ খুবই কম। প্রতি বছরই বেড়ে যাচ্ছে ঋণ পরিশোধের ব্যয়।