জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু বলেছেন, জনগণ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ভালোবাসে এবং মানুষ উন্নয়নের পক্ষে। জনগণ তাই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আবারও আওয়ামী লীগ সরকারকে সমর্থন দেবে।
জনগণ
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, “দেশের জনগণ আর অন্ধকারে ফিরে যেতে চায়না। কে এলো, কে গেলো সেটা মুখ্য বিষয় না। এ দেশে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। এদেশের মানুষ আলোকিত বাংলাদেশ দেখতে চায়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির সমাবেশে জনগণের অংশগ্রহণ ছিল না, ছিল তাদের নেতাকর্মীদের। এটি একান্তই তাদের দলীয় আন্দোলন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিচার বিভাগের সার্বিক উন্নয়নে তার সরকারের গৃহীত উদ্যোগের ফলে ন্যায়বিচার পাওয়ার ব্যাপারে জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা রয়েছে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘এই দেশের জনগণ বিএনপিকে মানুষ পোড়ানোর অপরাজনীতি করার সুযোগ আর দেবে না।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, জনগণ যতদিন আমাদের চাইবে, আমরা ততদিন তাদের সেবা করে যাব। জনগণ না চাইলে আমরা বাড়িতে বসে থাকব।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আইন অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে। ছবিসহ ভোটার তালিকা আছে এবং সংবিধান অনুযায়ী ভোট হবে। জনগণ যদি ভোট দেয়, তাহলে আছি। না হলে নাই। আমি জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করি
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘যারা নির্বাচন ভণ্ডুল করতে চায়, নির্বাচনকে প্রতিহত করতে চায়, তাদের সাথে সংলাপ করে কোনো ফায়দা নেই।
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের জনগণ কখনই বিএনপি-জামায়াত জোটকে ক্ষমতায় আসতে দেবে না।তিনি বলেন, ‘বোমাবাজি, গুলি ও গ্রেনেড হামলাকারী, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি, মানুষের ও এতিমের অর্থ আত্মসাৎকারীরা কোনো দিন এদেশে ক্ষমতায় আসতে পারবে না। বাংলাদেশের মানুষ তাদের কখনো মেনে নেবে না।’