সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ৪২টি বিরল কোরআন শরিফ প্রদর্শন করা হয়েছে। এসব কোরআনের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে ইসলামিক ক্যালিগ্রাফি এবং অলঙ্করণের বিষয়টি। এটি আয়োজন করেছে বাদশাহ আব্দুল আজিজ পাবলিক লাইব্রেরি।
শিরোনাম
কোরআনে
পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা মুমিনদের সম্বোধন করে নানা প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন আদেশ ও উপদেশ প্রদান করেছেন। এমন আয়াতের সংখ্যা ৮৮ বা ৮৯।
জান্নাত মহান আল্লাহর প্রিয় ও অনুগত বান্দাদের জন্য প্রস্তুতকৃত একটি আবাসনব্যবস্থা। পরম সুখের চিরস্থায়ী ঠিকানা, যা অসংখ্য নিয়ামত দ্বারা সজ্জিত ও সুশোভিত।
মানবজীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো আসমানি হিদায়াত বা সুপথ লাভ করা। পৃথিবীতে অসংখ্য নবী-রাসুল আগমনের উদ্দেশ্যও ছিল এটি।
মহান আল্লাহ বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাসুলের আনুগত্য করে, সে আল্লাহর আনুগত্য করে। আর যে ব্যক্তি মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাদের ওপর আমি তোমাকে রক্ষক হিসেবে প্রেরণ করিনি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৮০)
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে। মানুষকে আল্লাহ এতটাই মর্যাদা দিয়েছেন যে, প্রথম মানব আদম (আ.)-কে সৃষ্টির পর ফেরেশতাদের নির্দেশ দেওয়া হয়, তারা যেন তাঁকে সেজদা করে।
কুমিল্লার সদর দক্ষিণ থানার কালিকাপুর গ্রামের আব্দুল্লাহ মাহমুদের নয় বছরের শিশু ছেলে সাইফ মাহমুদ মাত্র চার মাসেই পবিত্র কোরআনের হাফেজ হয়েছেন। মাদরাসার মুহতামিম হাফেজ মাওলানা মুফতী এনামুল হক বাসসকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পবিত্র কোরআনে বাতাসের আরবি শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে রিহুন (একবচন) আর ব্যবহার করা হয়েছে রিয়াহুন (বহুবচন)। দুটি শব্দের অর্থই বাতাস।
মহান আল্লাহ বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাসুলের আনুগত্য করে, সে আল্লাহর আনুগত্য করে। আর যে ব্যক্তি মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাদের ওপর আমি তোমাকে রক্ষক হিসেবে প্রেরণ করিনি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৮০)
কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ থানার কালিকাপুর গ্রামের আব্দুল্লাহ মাহমুদের নয় বছরের শিশু ছেলে সাইফ মাহমুদ মাত্র চার মাসেই পবিত্র কোরআনের হাফেজ হয়েছেন।