পাকা আম খেতে যেমন মধুর, এর গন্ধ তেমনই মিষ্টি। আম ভালোবাসেন না এমন মানুষ কমই আছে। বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজের গুণে ভরপুর আম শরীরে জন্য খুবই উপকারী।
লাইফস্টাইল
উচ্চ রক্তচাপ একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষত নারীদের জন্য এই সমস্যাটি ভয়াবহ আকার নিতে শুরু করেছে। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা হলেও উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা বাড়ে। তাই থাইরয়েড সারাবিশ্বের জন্যই একটি বড় সমস্যা। পুরো বিশ্বেই উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য তাগিদ দেওয়া হচ্ছে।
সুস্থ উজ্জ্বল চুল আমাদের সকলেরই স্বপ্ন। কিন্তু তার জন্য চাই চুলের যত্ন। মাথায় রাখতে হবে, চুলের যত্ন মানে তেল মাখা এবং নামী-দামি শ্যাম্পু-কন্ডিশনার ব্যবহার করাই নয়, খেয়াল রাখতে হবে খাওয়াদাওয়ার কথাও।
জীবনে বিন্দাস থাকাটা একেবারেই একটা আর্ট। সবাই এই কৌশল রপ্ত করতে পারেন না। বেশিরভাগ মানুষের জীবনে অল্প কিছু সমস্যা হলেই এমন ভাব করেন, যেন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছে। তবে এই অল্পতেই বেশি চিন্তা বিষয়টি একেবারেই অভ্যাসের ব্যাপার, সহজ কিছু নিয়ম মেনে চললে হেসেখেলে এই সমস্যা থেকে নিজেকে দূর রাখতে পারবেন।
গরমকাল মানে আমাদের কাছে একরাশ বিরক্তি। ঘনঘন ঘেমে যাওয়া, তার পাশাপাশি আবার অনেকের সময় হয় হজমের সমস্যা। সব মিলিয়ে একেবারে মন মেজাজটাই যেনো বিগড়ে যায়। তাই আমাদের জীবনযাত্রায় কিছু সাধারণ পরিবর্তন আনতে পারলেই এই সমস্যাগুলি থেকে ঝটপট মুক্তি পাব আমরা।
সাধারণত বেঁচে যাওয়া ভাত আমরা বেশিরভাগ সময়েই ফ্রিজে রেখে দিই। এরপর তা খাওয়ার কথা ভুলে গিয়ে যখন সেটা মনে পড়ে তখন তা আর খাওয়ার যোগ্য থাকে না বলেই আমরা ভাবি ও তা ফেলে দিই ডাস্টবিনে। তবে জানেন কি ভাত সঠিক উপায়ে ফ্রিজে রাখলে কিংবা গরম করলে বাসা বাঁধবে না ব্যাকটেরিয়া আবার তা হবে খাওয়ারও যোগ্য?
সবসময় খিদে খিদে ভাব? আর শরীরে এনার্জি পেতে গেলে খাবার না খেলেও চলে না। কারণ আমাদের কাজ করার যাবতীয় শক্তির উৎসই হল খাবার। সঠিক সুষম খাবার আমাদের যেমন সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে তেমনই দেহের স্বাভাবিক ওজন নিয়ন্ত্রণেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
টিভির সুন্দরী অভিনেত্রী বা মডেলদের মতো ত্বক বা চেহারা কে না চায়? কিন্তু সবাই পায় না। আমাদের দৈনন্দিন জীবনধারাই এর জন্যে দায়ী। তবে আমরা হয়তো ভাবি যে সুন্দর প্রোডাক্ট ব্যবহার করলেই ত্বকের উজ্জ্বলতা ফুটে উঠবে।
আমরা আমাদের অজান্তেই এমন অনেক অভ্যেস করে ফেলি যা আমাদের পরিচয় প্রকাশ করে। সেই পরিচয় ভালো হতে পারে আবার খারাপও হতে পারে।
আজকালকার চাকরি জীবন অনেক পাল্টে গেছে। তবে চাকরির যা বাজার তাতে একটা চাকরি জুটলেই বেঁচে যায় মানুষ। কিন্তু ওয়ার্ক কালচারে রাত জেগে কাজ করাটাই এখন সব জায়গায় স্বীকৃত।