বাংলাদেশে গত কিছুদিনে মানুষের মধ্যে হাঁচি, কাশি, সর্দি-জ্বরের মতো উপসর্গ বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি করোনাভাইরাসে সংক্রমণের হারও বেড়েছে।
সর্দি
শীতের দিনে পাতে যদি থাকে গরম গরম স্যুপ, তাহলে তো কোনো কথাই নেই!
ঋতু বদলাচ্ছে। এই সময় সর্দি-কাশি লেগে যাওয়া খুব স্বাভাবিক। অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কঠিন সময়ে মধু হতে পারে সবচেয়ে বড় সমাধান। কিন্তু সর্দি কাশি সাড়াতে সরাসরি মধু খেলে তো আর হবে না। খেতে হবে সমন্বয়ে। শীতে সর্দি-কাশি থেকে রেহাই পেতে মধুর ব্যবহার করুন
এখন বসন্তকাল। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় ঘরে ঘরে ঠান্ডা, সর্দি, কাশি, জ্বর দেখা দেয়। বসন্তকালের আবহাওয়া যতই মিষ্টি হোক না কেন, এ সময় অনেকেরই বিভিন্ন ধরনের সংক্রামক রোগ দেখা দিতে পারে। যেমন- চিকেন পক্স, গুটিবসন্ত কিংবা সর্দি-কাশি, ঠান্ডা, জ্বর ইত্যাদি।
আবহাওয়া পরিবর্তন এবং বাতাসে নানা রকম ভাইরাসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে শরীরের প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলা জরুরি। বিশেষ করে বাচ্চাদের। তাই বাড়িতে তেতোর নানা পদ রান্না হচ্ছে প্রায়ই। কিন্তু সহজে তেতোর ডাল তৈরি করার রেসিপি রইল এখানে।
শীতকালে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা স্বাভাবিকের তুলনায় খানিক কমে যায়। সেই সঙ্গে দেখা দেয় নানা শারীরিক সমস্যা। তাতেই গোলযোগ বাধে শরীরের অন্দরে। জ্বর, সর্দি-কাশির মতো অসুস্থতা লেগেই থাকে।
সর্দি-কাশিতে ভুগলেই মা-দিদিমা তুলসী পাতা চিবিয়ে খেতে বলতেন। তাতেই না কি জব্দ হবে রোগ! আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয়, নানা রোগের মোকাবিলায় তুলসী পাতার জুড়ি মেলা ভার। তবে শুধু পাতাই নয়, তুলসীর।
ঠাণ্ডা-কাশিতে তো বটেই এমনকি করোনায়ও উপকারী চা। এমনই এক চায়ের রেসিপি দিয়েছেন অসিত কর্মকার সুজন।
কোভিড-১৯ সংক্রমণের অনেক লক্ষণ মৌসুমি সর্দিজ্বরের মতোই। তাই উপসর্গ কী ইঙ্গিত করছে তা জানার জন্য পরীক্ষা করাতে হবে।
শীতকালীন সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পেতে এবং সারা বছর সুস্থ থাকতে ভরসা রাখা যেতে পারে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সতেজ কিছু ফলের উপর।