রাশিয়া দাবি করেছে যে, তাদের বাহিনী সীমান্ত অঞ্চল ব্রায়ানস্ক এবং বেলগোরোডে বেশ কিছু ইউক্রেনীয় ড্রোন ধ্বংস করেছে।
ইউক্রেনের
ক্রিমিয়া উপদ্বীপে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। সেখানকার সেভাস্তপোল শহরের কয়েকটি বন্দর-স্থাপনা লক্ষ্য করে এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী।
রাশিয়ার দখলকৃত ভূখণ্ড পুনরুদ্ধার করতে পালটা হামলা শুরু করেছে ইউক্রেন। জুন মাস থেকে শুরু হওয়া এই আক্রমণে অনেক দূর এগিয়েছে ইউক্রেন।
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেকসি রেজনিকভকে বরখাস্ত করার জন্য পার্লামেন্টের কাছে অনুরোধ করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। তার জায়গায় ইউক্রেনের প্রধান বেসরকারিকরণ তহবিলের প্রধান রুস্তেম উমেরভকে নিয়োগ করার সুপারিশও তিনি করেছেন।
রাশিয়ার ব্যাটলগ্রুপ ওয়েস্টের একটি সু-৩৪ যুদ্ধবিমান ক্রু কুপিয়ানস্ক এলাকায় ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর ঘনীভূত জনশক্তির বিরুদ্ধে দুটি বিমান হামলা চালিয়েছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি আগামী বছর (২০২৪) নির্বাচন ঘোষণা করার জন্য একজন মার্কিন সিনেটরের আহ্বানে সাড়া দিচ্ছেন। জেলেনস্কি বলেছেন, অংশীদাররা খরচ ভাগ করে নিলে যুদ্ধের সময়ও নির্বাচন হতে পারে।
৩২তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের পর ইউক্রেন রুশ ভূখণ্ডে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। ২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে ইউক্রেনের ৭৩টি ড্রোন হামলার প্রচেষ্টা রুখে দেয়ার দাবি করেছে রাশিয়া।
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ার দূরপাল্লার অত্যাধুনিক টু-২২ সুপারসুনিক যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। সেন্ট পিটার্সবার্গের সটলসি-২ বিমানঘাঁটিতে হামলায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রতিটি অঞ্চলে সেনাবাহিনীর নিয়োগ অফিসারকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। ১১২টি ফৌজদারি মামলা রুজু করা হয়েছে। একদিকে যখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ চলছে, ঠিক তখনই দেশের অভ্যন্তরে বিরাট সমস্যার মুখে পড়েছে ইউক্রেন।
রাশিয়ার সঙ্গে ক্রিমিয়ার সংযোগকারী সেতুতে ফের হামলার চেষ্টা হয়েছে। তবে ইউক্রেনের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ব্যর্থ করে দেওয়ার দাবি করেছে রাশিয়া।