বৈশাখের সঙ্গে সঙ্গেই বাজারের শোভা বাড়িয়ে তোলে কাঁচা আম। তীব্র গরমে কাঁচা আমের স্বাদ আমাদের এনে দিতে পারে স্বস্তি। কাঁচা আমের শরবত, চাটনি, আম দিয়ে ডাল, ভর্তা, আরও কত পদ তৈরি করে খাওয়া হয়।
গরম
রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ। প্রখর রোদের পাশাপাশি ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি মিলেছে না কোথাও। অস্বস্তিকর আবহাওয়ায় জ্বর, ডায়রিয়াসহ নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষ। তবে ঈদের ছুটিতে চিকিৎসক কম থাকায় বিভিন্ন হাসপাতালে সেবা পেতে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে রোগী ও তাদের স্বজনদের। এ সময়ে হাসপাতালে আসা রোগীদের অধিকাংশই শিশু।
দেশের আট বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
গরমে, ঘামে চুল তেলতেলে হয়ে যায়। এ কারণে অনেকেই মাথার ত্বক পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত শ্যাম্পু করেন। এতেও সবসময় কাজ হয় না।
গরমে ঘেমে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বেরিয়ে যায়। এই ঘাটতি পূরণে দিনে পর্যাপ্ত পানি পান প্রয়োজন। তাহলে শরীর ঠান্ডা থাকবে। এর পাশাপাশি খাদ্যতালিকায় একাধিক মৌসুমি ফল রাখা দরকার।
আগামী কয়েকদিনে তাপমাত্রা কেমন থাকতে পারে তা পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রির ঘরে বিরাজ করছে।
বাড়ছে গরমে তীব্রতা। পাশাপাশি ঘাম আর ধুলোয় বাড়ছে অস্বস্তি। এমন পরিস্থিতে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে প্রয়োজন পারফিউম।
চলছে রমজান মাস। এ সময় পানির পিপাসায় অনেকেই অস্থির হয়ে পড়ছেন। তার উপর আবার গরম। ঘরের বাইরে পা দিলেই ঘেমে-নেয়ে একাকার অবস্থা।
কয়েক দিনের টানা গরমের পর রোববার (৭ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে কালবৈশাখী ঝড় ও বজ্রবৃষ্টি হওয়ায় আবহাওয়া কিছুটা শীতল হয়েছে। তবে দুদিন পর আবারও গরম বাড়ার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
প্রিয়নবী (স.) ও সাহাবায়ে কেরাম গরমের মৌসুমে স্বাচ্ছন্দ্যে রোজা, তারাবিহসহ সব ইবাদত চালিয়ে গেছেন। গরমকালে দিন বড় হওয়ার কারণে কোরআন তেলাওয়াতসহ বিভিন্ন আমল বেশি পরিমাণে করা যায়—সেজন্য তারা খুশি থাকতেন।