কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা সবাইকে পুনরুত্থান করবেন। অতঃপর ফয়সালার জন্য খালি পায়ে, খালি শরীরে, খাৎনাবিহীন অবস্থায় ময়দার রুটির রংয়ের মতো লালচে সাদা (উদ্ভিদহীন, ঘরবাড়িহীন) একটি জমিনে একত্র করবেন। যা আমাদের কাছে হাশরের ময়দান নামে পরিচিত। সেদিন অবস্থা এমন ভয়াবহ হবে যে একজন অপরজনের দিকে তাকানোরও ফুরসত পাবে না। (বুখারি: ৬৫২৭; মেশকাত: ৫৫৩২)
গরম
তীব্র গরম সবার জন্যই কষ্টকর। তবে শিশু খুব বেশি স্পর্শকাতর বলে অন্য সময়ের তুলনায় এ সময়টা শিশুর জন্য বেশি কষ্টকর। এ জন্যই গরমে শিশুর খাবার-দাবার থেকে শুরু করে পোশাক পরিচ্ছদ সবকিছুতেই বাড়তি নজর দিন। কাঠফাটা রোদ। ভ্যাপসা গরম। মাঝে সাঝে আকাশ কালো মেঘে ঢেকে নামে বৃষ্টি। শীতল হয় প্রকৃতি। আবহাওয়ার এ খেয়ালিপনায় বড়দের তো বটেই, শিশুরও নাজেহাল অবস্থা।
প্রাথমিক স্কুলের পর তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে এবার বন্ধ ঘোষণা করা হলো দেশের সব স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা। এছাড়া যেসব দাখিল মাদ্রাসায় ইবতেদায়ি স্তর সংযুক্ত রয়েছে, সেসব মাদ্রাসায় প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
গত কয়েকদিন ধরেই তীব্র গরমে জনজীবন দুর্বিষহ। এর মধ্যে রাতের তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
গরম মানেই ত্বকের বেহাল দশা। রোদে বের হতেই হয়। আর তারপরই সমস্যা শুরু হয়। কালো ছোপ, ব্রণ থেকে শুরু করে তেলতেলে ভাব সারাক্ষণ অস্বস্তিতে রাখে। গরমে ত্বককে সতেজ ও দাগহীন রাখতে নিতে হবে বিশেষ বন্দোবস্ত। নামীদামি প্রসাধনীর দরকার নেই, চেনা কিছু ঘরোয়া উপকরণেই দূর হবে ত্বকের অধিকাংশ সমস্যা।
তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। দাবদাহের কারনে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম ৫ জুন থেকে ৮ জুন পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। তবে, প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ হলেও মাধ্যমিক-কলেজ পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হচ্ছে না।
গ্রীষ্মকাল অনেকের কাছে পছন্দের হতে পারে, কিন্তু তাপপ্রবাহ আমাদের শরীরের জন্য অনেক সময় ক্ষতির কারণও হতে পারে।
-
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস ৫ থেকে ৮ জুন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। পরের দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
-
প্রচণ্ড গরম আরও পাঁচ থেকে ছয় দিন অব্যাহত থাকতে পারে।
ঘর থেকে বের হলেই মাথা চক্কর দিয়ে উঠে, মাথার উপর কড়া রোদ। জুনের এই অসহনীয় রোদের সাথে লোডশেডিং যোগ হয়ে বিপর্যস্ত অবস্থা মানুষের। মুহূর্তেই ঘামে ভিজে যাচ্ছে পরনের কাপড়। কড়া এই রোদে কিছুক্ষণ হাঁটলে এবং পানি পান করতে না পারলে যেকোনো সময় বিপদ ঘটে যেতে পারে,
তীব্র গরমে ছোট-বড় সবাই অতিষ্ঠ। এই গরমে সুস্থ থাকতে পুষ্টিবিজ্ঞানী হেনা নাফিসের পরামর্শ- এসময় অনেকেরই হতে পারে হিটস্ট্রোক।