রোজা

জিলহজ মাসের ৯ রোজা

জিলহজ মাসের ৯ রোজা

আরবি হিসাবে সর্বশেষ মাস জিলহজ। অনেক ফজিলতপূর্ণ একটি মাস। এই মাসের প্রথম ১০ দিনের মর্যাদা, মাহাত্ম্য ও শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনায় আল্লাহ তাআলা কসম করে বলেন, ‘শপথ প্রভাতের। শপথ ১০ রাতের।’ (সুরা ফাজর: ১-২) 

রমজানের রোজার কাজা

রমজানের রোজার কাজা

পবিত্র রমজান মাস আমাদের মাঝ থেকে চলে গেছে। যে মাসে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সিয়াম সাধনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনে আরাধনা করেছেন। অনেকেই আছে রমজান মাস এলে রোজা রাখি; কিন্তু এর হুকুম-আহকাম তথা বিধানাবলি সম্পর্কে খুব একটা জানি না। 

শাওয়ালের ৬ রোজা আগে রাখবেন নাকি রমজানের কাজা?

শাওয়ালের ৬ রোজা আগে রাখবেন নাকি রমজানের কাজা?

শাওয়ালের ৬ রোজার ফজিলত সম্পর্কে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রমজান মাসে রোজা রাখল অতঃপর এ রোজার পর শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখল সে যেন গোটা বছর রোজা রাখল।’ (সহিহ মুসলিম, ১১৬৪)

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

শাওয়ালের ছয়টি রোজার মাধ্যমে রমজানের রোজার শুকরিয়া আদায় করা হয়। যখন কোনো বান্দার আমল আল্লাহ তাআলা কবুল করেন, তখন তাকে অন্য নেক আমলের তাওফিক দেন।

শাওয়ালের ছয় রোজার বিশেষ মর্যাদা

শাওয়ালের ছয় রোজার বিশেষ মর্যাদা

রাসুলুল্লাহ সা: বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখল, অতঃপর শাওয়াল মাসের ছয়টি রোজা রাখল, সে যেন পূর্ণ বছরই রোজা রাখল।’ সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১১৬৪

রোজা কবুল হচ্ছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

রোজা কবুল হচ্ছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের মাঝে রোজাকে সব থেকে ব্যতিক্রমী এবং একমাত্র লৌকিকতা মুক্ত ইবাদত বলা হয়। কারণ, মুমিন যত ধরনের ইবাদত করে তা অন্যরা দেখতে পায়। মানুষের চোখের আড়ালে সাধারণত কোনো ইবাদত করা যায় না।

রমজানের রোজা ফরজ ইবাদত

রমজানের রোজা ফরজ ইবাদত

নামাজ ও জাকাতের পর রোজা অবশ্যপালনীয় বা ফরজ ইবাদত হিসেবে বিবেচিত। ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ রোজা। মাহে রমজান ও রোজার মাসের গুরুত্বও মুমিনদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এ মাসে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে। আগের অনেক আসমানি কিতাব রমজানে নাজিল হওয়ায় এ মাসের মর্যাদা সহজেই অনুমেয়। 

রোজা মুমিনের জন্য ঢালস্বরূপ

রোজা মুমিনের জন্য ঢালস্বরূপ

হাদিস : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহ বলেছেন, রোজা ছাড়া আদম সন্তানের প্রতিটি কাজই তার নিজের জন্য, কিন্তু সিয়াম আমার জন্য, তাই আমিই এর প্রতিদান দেব। রোজা ঢালস্বরূপ। তোমাদের কেউ যেন সিয়াম পালনের দিন অশ্লীলতায় লিপ্ত না হয় এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে। কেউ যদি তাকে গালি দেয় অথবা তার সঙ্গে ঝগড়া করে, তাহলে সে যেন বলে, আমি একজন রোজাদার। যার কবজায় মুহাম্মদের প্রাণ, তাঁর শপথ! রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর কাছে মিসকের গন্ধের চাইতেও সুগন্ধি। রোজাদারের জন্য আছে দুটি খুশি—যা তাকে খুশি করে। যখন সে ইফতার করে, সে খুশি হয় এবং যখন সে তার প্রতিপালকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে, তখন রোজার বিনিময়ে আনন্দিত হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০৪)