হামাস-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলায় নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলে নিহত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০০ জনে। আর গাজায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৭০০ ছুঁইছুঁই।
গাজায়
গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে চলমান সামরিক উত্তেজনার জন্য ইসরাইলকে দায়ী করেছে কাতার। শনিবার এক বিবৃতিতে দেশটি এ ঘোষণা দেয়।
গাজা ভূখণ্ডে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও পণ্যসামগ্রী সরবরাহ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল
ইসরায়েল-গাজা সীমান্তে একটি বিস্ফোরণে পাঁচ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ২৫ জন। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দুর্ঘটনাক্রমে বিস্ফোরক ডিভাইসটি বিস্ফোরিত হয় বলে মনে করেছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা। স্থানীয় সময় বুধবার এই দুর্ঘটনা ঘটে।
অধিকৃত পশ্চিম তীরে ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ অভিযানের পর এবার গাজা উপত্যকায় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। বুধবার সকালে গাজা থেকে কয়েক দফা রকেট নিক্ষেপের পর উত্তর গাজায় এই হামলা চয় বলে স্থানীয় মিডিয়া জানিয়েছে।
গাজায় ইসরাইলি বিমান হামলায় ফিলিস্তিনি গ্রুপ ইসলামিক জিহাদের কমান্ডার আল ঘালি নিহত হয়েছেন বলে ইসরাইল দাবি করেছে। তিনি রকেট ইউনিটের প্রধান ছিলেন বলে জানা গেছে। গাজায় ইসরাইলি বিমান হামলায় এ পর্যন্ত অন্তত ২২ জন নিহত হয়েছে।
গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি বিমান হামলায় অন্তত ১০ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদ আন্দোলনের সদস্যদের টার্গেট করে এই হামলা চালানো হয়েছে বলে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে। এই হামলার জবাবে গাজা থেকে ইসরাইলে রকেট নিক্ষেপ করা হয়েছে।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ব্যাপক সামরিক অভিযানের বিষয়টি প্রত্যাখান করেছেন ইসরাইলের জনসাধারণ। উপকূলীয় ছিটমহলের কাছাকাছি বসতি স্থাপনকারীদের জন্য শান্তি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে ইসরাইলি সেনাবাহিনী এই অভিযানের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।
গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৪-এ দাঁড়িয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, গাজায় আরেকটি বড় ধরনের যুদ্ধ হতে পারে।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এ হামলায় অন্তত চারজন মানুষ নিহত হয়েছেন।শুক্রবার ইসরায়েল এ হামলা চালায় বলে জানায় আলজাজিরা। সংবাদমাধ্যমটির তথ্যমতে- নিহতদের মধ্যে ইসলামিক জিহাদের একজন কমান্ডার এবং ছোট একটি মেয়ে শিশু রয়েছে।