সুস্বাদু মাছের মধ্যে ইলিশ অন্যতম। এই মাছ খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। ইলিশ দিয়ে রান্না করা যেকোনো পদই খেতে দারুণ লাগে। এই মাছ দিয়ে তৈরি করতে পারেন ব্যতিক্রম স্বাদের বিভিন্ন পদ।
রেসিপি
ছোট থেকে বড় অর্থাৎ বাহারি সব মাছের মধ্যে রুই-কাতলা হলো অন্যতম। বিশেষ করে কাতলা মাছের কদর সবার কাছে একটু বেশিই বটে! কাতলা মাছ দিয়ে মজাদার বিভিন্ন পদ তৈরি করা যায়। তার মধ্যে অন্যতম হলো ‘কাতলা মাছের দোপেঁয়াজা’।
চিকেন চাপ খেতে অনেকেই বিভিন্ন কাবাব হাউজে ভিড় করেন।
মুরগি মাংস দিয়ে হরেকরকম পদ তৈরি করা যায়। এমনই একটি মজাদার মুর্শিদাবাদি চিকেন সাসলিক। বাড়িতে বন্ধুরা এলে ঝটপট বানিয়ে ফেলতে পারেন মজার এই খাবারটি।
ঈদুল আজহা মানে গরু-খাসি কোরবানি। সাধারণ ঈদে খাবারের তালিকায় থাকে মাংসের তরকারি। এতে রয়েছে অনেক রেসিপি আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি গরুর মাংসের মজাদার কোফতা কারি রেসিপি।
নাস্তার অন্যতম অংশ হয়ে উঠতে পারে নাগেট। এটি সব বয়সীদের কাছেই অনেক পছন্দের একটি খাবার। বিশেষ করে শিশুরা নাগেট খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে। তবে এই নাগেট সবাই ঠিকভাবে তৈরি করতে পারে না।
মাছে ভাতে বাঙালি। দিনে অন্তত একবেলা পাতে মাছ না থাকলে অনেকেই খাবার খেয়ে তৃপ্তি পান না। বিভিন্ন মাছ দিয়ে হরেক রকম পদ তৈরি করা যায়।
সুজি দিয়ে তৈরি করা যায় চমৎকার স্বাদের সব পিঠা। এসব পিঠা তৈরি করাও বেশ সহজ। বাড়িতে সুজি ছাড়াও দুধ, চিনি, ডিম আর সামান্য কিছু উপকরণ থাকলেই খুব সহজে তৈরি করতে পারবেন রসমঞ্জুরি পিঠা।
তাজা ফলের জুস খাওয়ার স্বাদই আলাদা। এগুলো শুধু সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যকরও। আনারস একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল। এটি দিয়ে তৈরি করা যায় চমৎকার স্বাদের জুস। এই জুস শরীরের জন্য নানাভাবে উপকারও করে।
ডিম খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। সহজ যে কোনো সুস্বাদু পদ তৈরি করা যায় ডিম দিয়ে।