লাইফস্টাইল

ডায়াবেটিস রোগীরা ঘনঘন মূত্রত্যাগের সমস্যায় ভোগেন। তবে ঘনঘন প্রস্রাবের বেগ শুধু ডায়াবেটিস নয় বরং বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হতে পারে।

শরীরে অগ্ন্যাশয় যদি যথার্থ ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীরে ইনসুলিনের সঠিক কাজ ব্যাহত হয়, তাহলে তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। এ রোগে আক্রান্তদের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়; অধিক তৃষ্ণার্ত অনুভব করে এবং বারবার মুখ শুকিয়ে যায়। 

শীতকালে ত্বককে ময়েশ্চারাইজড করতে সিরামাইড, কলয়েডাল ওটমিল ও জোজোবা তেল দিয়ে তৈরি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহা করতে পারেন। 

মাগুর মাছ স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। যারা মাগুর মাছ খেতে পছন্দ করেন, তারা এবার স্বাদ পাল্টাতে তৈরি করতে পারেন মাগুর মাছের পাতুরি।

হাত-পায়ের নখ দেখেও কিন্তু শারীরিক অসুস্থতা সম্পর্কে জানা যায়। বিভিন্ন গবেষণা ও বিশেষজ্ঞদের মতে, শারীরিক বিভিন্ন রোগের লক্ষণ ফুটে ওঠে নখে। 

আমাদের শরীরের রক্ত পরিশোধনের অঙ্গ কিডনি। শরীরে জমে থাকা অনেক রকম বর্জ্যও পরিশোধিত হয় কিডনির মাধ্যমে। তাই কিডনি ভালো রাখতে আমাদের কিছু নিয়ম অবশ্যই মেনে চলা উচিত। 

কিশমিশ মূলত শুকনো আঙ্গুর। ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে কিশমিশ বেশ জনপ্রিয়।  প্রাকৃতিকভাবে পুষ্টিসমৃদ্ধ কিশমিশ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং খনিজে পূর্ণ। অনেকেই হয়তো জানেন না, কিশমিশ এমনি খাওয়ার চেয়ে পানিতে ভিজিয়ে রেখে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

বিভিন্ন উৎসব-আয়োজন কিংবা জন্মদিনের পার্টি কেক ছাড়া ঠিক জমেই না। সাধারণত বিভিন্ন পেস্ট্রি হাউজ থেকেই কিনে খাওয়া হয় বিভিন্ন ধরনের ছোট-বড় কেক।

ডায়াবেটিস হলে আক্রান্ত ব্যক্তিকে প্রথমেই বলা হয় যে চিনিযুক্ত বা মিষ্টিজাতীয় কোনো খাবার খাওয়া যাবে না।

শারীরিক নানা সমস্যা নিয়ময়ে সবাই তৎপর হলেও মানসিক সমস্যার বিষয়টি এড়িয়ে যান সবাই। আর এ কারণেই ডিপ্রেশন বা হতাশা নামক মানসিক ব্যাধি বেড়ে যায়।

প্রায় ৯০ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী ফোন নিয়ে যান টয়লেটে, এমনটিই জানাচ্ছে গবেষণা। সংখ্যাটি কিন্তু চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় বর্তমান পরিস্থিতি।

গর্ভবতী মায়েদের নিরাপদ সন্তান প্রসব বলতে নরমাল ডেলিভারিকেই বুঝায়।

ঋতু বদলাচ্ছে। এই সময় সর্দি-কাশি লেগে যাওয়া খুব স্বাভাবিক। অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কঠিন সময়ে মধু হতে পারে সবচেয়ে বড় সমাধান। কিন্তু সর্দি কাশি সাড়াতে সরাসরি মধু খেলে তো আর হবে না। খেতে হবে সমন্বয়ে। শীতে সর্দি-কাশি থেকে রেহাই পেতে মধুর ব্যবহার করুন 

দাড়ি বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা শক্ত ও রুক্ষ হয়ে যায়। সঠিক যত্ন বা পরিচর্যা করলে বড় দাড়িও মসৃণ রাখা সম্ভব। 

শরীরে ভালো ও খারাপ দুই ধরনেরই ফ্যাট বা চর্বি থাকে। তবে খারাপ ফ্যাট বেড়ে গেলেই দেখা দেয় স্থূলতা ও নানা ধরনের রোগব্যাধি। অতিরিক্ত মেদ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়।

ভিটামিন ডি সানসাইন ভিটামিন নামেও পরিচিত। শরীর সূর্যালোকের সংস্পর্শে এলেই শরীরে ভিটামিন ডি’র যোগান মেলে। যদিও কিছু খাবার থেকে এটি পাওয়া যায়, তবে এই ভিটামিনের প্রধান উৎস হলো সূর্য।