বর্তমান যুগের মানুষ স্বাস্থ্য ও রূপ সচেতন হলেও দূষিত পরিবেশ এবং নানা অনিয়মের কারণে চেহারায় অকালে বয়সের ছাপ পড়ে।
খাবার
চলমান শৈতপ্রবাহে অচল প্রায় দেশ। ব্যাহত হচ্ছে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ কাজকর্ম।
প্রচণ্ড তাড়া। অফিস ছুটতে হবে। হাতে সময় নেই। অতএব দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গপাগপ করে হাতের গোড়ায় যা পাচ্ছেন তা-ই গিলছেন।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের একটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা ধাঁধায় পড়ে গিয়েছিলেন যে, প্রচণ্ড কষ্ট নিয়ে আসা একটি মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, তার মাথা ব্যথা হচ্ছে, নাক দিয়ে পানি পড়ছে, গলা শুকিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু তারা বুঝতে পারছিলেন না সমস্যাটা কোথায়?
প্লাস্টিক পরিবেশের জন্য একটি বিশাল সমস্যা - প্রায় সাত লাখ ২৫ কোটি টন প্লাস্টিক আমাদের ভূমিতে ছেয়ে আছে এবং সমুদ্রকে ভরাট করে রেখেছে। এবং এই সমস্যা এখন সর্বত্র।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই খাবারে ক্ষতির কোন কারণ নেই বলে মনে করা হয়।
সারা রাত পেটকে ছুটি দিয়ে সক্কাল সক্কাল কী খাই কী খাই করতে করতে এমন কিছু খাবার আমরা খেয়ে ফেলি যা আসলে আমাদের পেট এবং শরীর- উভয়ের পক্ষেই ক্ষতিকর।
মাসের নির্দিষ্ট কয়েকটি দিন প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক নারীকে কিছুটা শারীরিক ও মানসিক সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যেসব খাবার গ্রহণ করেছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। আজকের বিজ্ঞানের গবেষণা-এষণায় বিমূর্ত হচ্ছে রাসুল (সা.)-এর খাবারগুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর প্রয়োজনীয়তা।