লাইফস্টাইল

কলা বলতে আমরা সাধারণত হলুদ পাকা কলা ও কাঁচা সবুজ কলাই বুঝে থাকি। কাঁচা কলা বা পাকা কলা আমরা সবাই খেয়েছি। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কলা খুবই উপকারি, চাই অনেক ডাক্তারও কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

মচমচে ফিশ ফ্রাই খাওয়ার মজাই আলাদা। বেশিরভাগ মানুষই বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে গিয়ে ফিশ ফ্রাইয়ের স্বাদ নেন।

কলা খেয়ে খোসা ফেলে দিই আমরা। গৃহস্থালি পরিচ্ছন্নতায় দারুণ কাজের এটি। চামড়ার পণ্য পরিষ্কারের পাশাপাশি ধাতব জিনিস ঝকঝকে করতে জুড়ি নেই কলার খোসা।

প্রাকৃতিকভাবে ত্বক সতেজ রাখে এই ভেষজ। গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, এনজাইম এবং খনিজসহ প্রায় ৭৫টি সক্রিয় উপাদান রয়েছে অ্যালোভেরা জেলে। 

মাসের বাজারের ফর্দ থেকে রান্নাঘরে যার সরব উপস্থিতি দেখা যায় সেটি হলো তেল। রোজকার রান্না, ভাজাভুজি সবকিছুর জন্য তেল প্রয়োজন। এদিকে চিকিৎসকরা বলছেন, এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। 

পেয়ারা শুধু সুস্বাদু একটি ফলই নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর। আমাদের দেশে এখন সারা বছরই পেয়ারা পাওয়া যায়।

ভিটামিন, পটাশিয়াম এবং ফাইবার সমৃদ্ধ কলা ওজন কমানোর ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।

শুভ সূচনায় সুন্দর দিন। সকাল সক্রিয়তার সাথে শুরু করতে পারলে পুরোদিন অনেক ভালো কাটে। তাই সকালের খাবার হতে হয় পুষ্টিসম্পন্ন। ব্রেকফাস্টে উন্নত পুষ্টির খাবার খেলে পুরোদিন শরীরে তা সরবরাহ হয়।

বাজারে সবে উঠতে শুরু হয়েছে জলপাই। এ ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। জলপাই খেতে যারা পছন্দ করেন তাদের সবার কাছেই এর টক-ঝাল-মিষ্টি আচার বেশ প্রিয়।

ভাইরাস জ্বর হোক কিংবা পেট ব্যথা— চিকিৎসকদের কাছে গেলেই তাঁরা সবার আগে রোগীর জিহ্বার দেখতে চান। খাবারের স্বাদ কেমন তা বুঝতে যেমন জিহ্বার উপরেই ভরসা রাখতে হয়, তেমনই শরীর অবস্থা বুঝতেও কাজে আসে এই অঙ্গ।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ লবঙ্গে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। রান্নায় যেমন চমৎকার সুগন্ধ নিয়ে আসে লবঙ্গ, তেমনি চুলের ফলিকলকে পুষ্ট করার জন্যও এর রয়েছে ভূমিকা।

হুট করে ক্লান্ত লাগছে? একটি খেজুর খেয়ে নিন। আমাদের তাত্ক্ষণিক শক্তির জোগান দিতে পারে ফলটি।

সুস্থ থাকতে চাইলে ফাইবার, প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ চিয়া বীজ খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন।

ইলিশের স্বাদে সবাই মুগ্ধ। বিশেষ করে ডিমওয়ালা ইলিশ মাছ খাওয়ার প্রতি সবারই কমবেশি আগ্রহ থাকে।

ভিটামিন আমাদের শরীরের বিভিন্ন কাজের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু অতিরিক্ত ভিটামিন স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনে। বিশেষ করে এ, ডি, ই এবং কে-এর মতো চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামিন শরীরের ফ্যাট টিস্যু ও লিভারে জমা হয়।

আলু ভর্তা কমবেশি সবাই খান। তবে একঘেয়েমি আলু ভর্তা খেয়ে যারা বিরক্ত হয়ে গেছেন তারা চাইলে ভিন্নভাবে তৈরি করতে পারেন এটি।